১. কারো সঙ্গে পরিচয় ঘটার ত্রিশ সেকেন্ডের মধ্যে তার মনে ঠাঁই পেতে পারেন ইতিবাচক আচরণের মাধ্যমে।
২. কর্মক্ষেত্রে ক্যারিশমা প্রদর্শন করতে চান? প্রাণশক্তি ও আশাবাদের ওপর গুরুত্ব দিন।
৩. আপনি সব সময় একজন কর্মী। আপনার কাজ প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিত্ব করা। এর মাধ্যমে নিজেকে প্রকাশ করছেন।
৪. বস যত নেতিবাচকই হন না কেন, তাঁকে প্রশ্ন করা যায়।
৫. মানসিক চাপের কারণটা যাই হোক, এটা কখনো আপনাকে ভালো কিছু দিতে পারে না। তবে কারণটা ধরতে পারলে একে কাজে লাগানো যেতে পারে।
৬. বিশ্বের বহু সফল মানুষ প্রতিদিন তাঁর আবেগের প্রকাশ ঘটান। এমনকি ক্ষোভেরও বহিঃপ্রকাশ ঘটান।
৭. সব সময় বড় কিছু লক্ষ্য করে এগোতে হবে এমন কোনো কথা নেই। ছোট লক্ষ্যেও বড় কিছু অর্জিত হয়।
৮. কর্মে সফল হতে প্রথমেই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়ে অনুকরণীয় কাউকে অনুসরণ করতে হবে।
৯. রাতারাতি কেউ সফল হতে পারেন না। কেউ এভাবে সফল হলেও ওই সময়টি আসতেও অনেক সময় চলে যায়।
১০. দারুণ একটা ক্যারিয়ার যে জীবনটাকে অর্থপূর্ণ করবে, তেমনটা নাও হতে পারে।
১১. ব্যবহারের সামান্য উন্নতিতে চাকরি বা ব্যবসায় সফলতা আসতে পারে।
১২. অন্যের কাছে গ্রহণযোগ্যতা পেতে বক্তা না হয়ে শ্রোতা হয়ে উঠতে হবে।
১৩. প্রত্যেকবার যে নতুন মানুষটির সঙ্গে দেখা হচ্ছে, তার কাছে আপনার নতুন কোনো সুযোগ থাকতে পারে।
১৪. পরিচিত মহল গড়ে তোলার মাধ্যমে সফলতার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পাবে।
১৫. বসের দৃষ্টিকোণ থেকে কস্ট-বেনিফিট অ্যানালিসিস বোঝার চেষ্টা করুন।
১৬. পরামর্শদাতার সব কথাই যে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পালন করতে হবে এমন কোনো কথা নেই।
১৭. মনের মতো চাকরি খুঁজে পেতে মনের বিপরীতেও যেতে হতে পারে।
১৮. ক্যারিয়ারে প্রথম ক্ষতির শিকার হলে অনুশোচনা করুন এবং এগিয়ে যান।
১৯. যে চাকরি করছেন তাকে ভালোবাসতে শুরু করুন।
২০. রিজ্যুমিতে নিজের শৌখিন বিষয়গুলো নয়, কাজের বিষয়গুলো তুলে ধরুন।